ইকমার্স বিজনেস ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিংঃ জেনে নিন কেনার পূর্বে ১০ট আবশ্যিক সতর্কতা!

ইকমার্স বিজনেস ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিংঃ জেনে নিন কেনার পূর্বে ১০ট আবশ্যিক সতর্কতা!

This entry is part 6 of 6 in the series ডোমেইন হোস্টিং

আপনার প্রিয় উদ্যোগকে ইকমার্স বিজনেসে রূপান্তর করার দ্বিতীয় ধাপে আপনাকে হোস্টিং ক্রয় করতে হবে। আপনারা হয়তো অনেকেই সেটা করে ফেলেছেন ইতোমধ্যেই। যারা কিনেন নাই, দ্রুত কিনে ফেলুন। হোস্টিং কি বা কেনও, হোস্টিং থাকার সুবিধা বা উপকারিতা আমি আগেই আলোচনা করেছি। এবারে আলোচনা করবো হোস্টিং ক্রয় করার পূর্বে ১০টি সতর্কতা সম্পর্কে।

ডোমেইনের মতো হোস্টিং কেনার পূর্বে সবাই সতর্ক থাকতে পারে না। কারণ, ডোমেইন শুধুই একটি নাম, সেটা আপনি যে কারও থেকে নিতে পারেন, ডোমেইন নিয়ে কেউ খুব একটা প্রবলেমেও পরে না। কিন্তু, সব বিপত্তি হয় হোস্টিং-কে কেন্দ্র করে। তাই,  বিচক্ষণতার সাথে হোস্টিং প্রোভাইডার কোম্পানি নির্বাচন করতে হয়। আমি এখানে বিস্তারিত আলোচনা করবো, প্রতিটি লাইন ভাল মতো পড়বেন।

চলুন হোস্টিং ক্রয় করার পূর্বে ১০টি সতর্কতা সম্পর্কে আলোচনা শুরু করা যাকঃ

১। নির্ভরযোগ্য সার্ভারঃ

হোস্টিং মানেই সেখানে আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট করা থেকে শুরু করে, সাইটের ডোমেইনে ব্রান্ডেড ইমেইল, ডাটাবেজ, ফাইলসহ সবকিছুই হোস্ট করা থাকবে। তাই, হোস্টিং নির্বাচন করা আগে, সেই সার্ভার নির্ভরযোগ্য কি না, সেটা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। কথা হল, কিভাবে বুঝবেন সার্ভারটি নির্ভরযোগ্য কি না? অনেকগুলো ফ্যাক্টর একটি সার্ভারকে নির্ভরযোগ্য করে তুলে, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুপ্তপূর্ণ কয়েকটি ফ্যাক্টর হচ্ছে – লো/চিপ প্রাইসের হবে না, সার্ভারের আপ-টাইম ৯৯% হবে, সাপোর্ট সিস্টেম অ্যাক্টিভ (২৪ঘণ্টার মধ্যে সল্যুশন) থাকবে, কোন অহেতুক বা অযৌক্তিক গোঁজামিল দিবে না। এগুলো ছাড়া আরও অনেক ফ্যাক্টর রয়েছে, যা এই পুরো আর্টিকেল থেকেই জানতে পারবেন।

২। প্যাকেজ আপগ্রেড করাঃ

মনে করেন, আপনি আজ মাত্র ১ জিবি হোস্টিং নিয়ে ওয়েবসাইট শুরু করলেন। কয়েকমাস পর আপনার হোস্টিং বাড়ানোর প্রয়োজন হতেই পারে। কিন্তু, যখন বাড়াতে যাবেন, কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন – নতুন প্যাকেজের প্রাইস কত রাখলো, প্যাকেজ আপগ্রেড করার পর বিলিং টাইম আপগ্রেড হয়েছে কিনা, যদি না হয় তবে প্রাইস অ্যাডজাস্ট করা হয়েছে কিনা, সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট ব্যাপার হচ্ছে, আপনার নতুন প্যাকেজ অনুযায়ী হোস্টিং স্টোরেজ এবং বান্ডউইথ বেড়েছে কি না। এইসব ব্যাপার ঠিক থাকলে বুঝে নিবেন আপনি ঠিক জায়গায় আছেন।

৩। ইমেইল এ্যাড্রেস ফিচারঃ

অনেক হোস্টিং প্রোভাইডারই ইমেইল অ্যাড্রেস ফিচারটি নিয়ে প্রবলেম করে। যেমনঃ আপনি ৫/১০টার বেশি ইমেইল অ্যাকাউন্ট/আইডি তৈরি করতে পারবেন না, প্রতিদিন ১০০টার বেশি ইমেইল সেন্ড/রিসিভ করতে পারবেন না – এসব ইস্যুসহ আরও নানান রকম প্রতিবন্ধকতা দেখাবে। এখন মনে করেন, আপনার ২০ জন এমপ্লয়ী আছে। তাদের ২০ জনকেই আপনার ব্রান্ডেড/অফিসিয়াল ইমেইল ব্যবহার করতে হবে অফিসিয়াল যোগাযোগের ক্ষেত্রে। কিন্তু, এমন প্রতিবন্ধকতা থাকলে আপনি কখনই অফিসিয়াল সিস্টেম তৈরি করতে পারবেন না। শুধু এতোটুকু ফিচারকে কেন্দ্র করেই নতুন বিজনেস পলিসি অ্যাপ্লাই করা যায়।

আসলে, ব্যাপারটি হোস্টিং প্রোভাইডার সবসময় ইচ্ছাকৃত করেন এমনটা না। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, ভাল কাজের কথা বলে মন্দ কাজে ইমেইল ফিচারটি ব্যবহার করেন, হাই ভলিউম এবং স্প্যাম ইমেইল সেন্ড করেন। যা সার্ভারের রেপুটেশন এবং হেলথের জন্য ঝুকিপূর্ণ। কিন্তু, আপনি যদি জেনে থাকেন, আপনার এমন কাজের কোন দরকার নাই/আপনি করবেন না, তাহলে প্রোভাইডারের সাথে আলোচনা করে ইমেইল ফিচারটি অ্যাডজাস্ট করে নিতে পারেন।

৪। FTP/cPanel অ্যাক্সেসঃ

হোস্টিং থাকার সবচেয়ে গুরুপ্তপুর্ণ একটি ব্যাপার হচ্ছে FTP(File Transfer Protocal) এবং cPanel(Control Panel) এর অ্যাক্সেস থাকা। কিছু কিছু হোস্টিং প্রোভাইডার কাস্টোমারকে এসবের অ্যাক্সেস দেন না বা দিতে চান না। এটা কখনই প্রফেশনাল কাজ না এবং এই অ্যাক্সেস নিয়ে আপনাকে বিভিন্ন রকম ঝামেলার মধ্যে দিতে পারে। একজন কাস্টমার হিসেবে আপনার কাজ হবে, এই ২টি বিষয় সম্পর্কে অবশ্যই পূর্বেই জেনে নিবেন। এফটিপি এবং সিপ্যানেল অ্যাক্সেস ছাড়া কখনোই হোস্টিং নিবেন না। মনে রাখবেন, এফটিপি ব্যবহার করা হয় ফাইল প্রসেসিং(অ্যাড/আপলোড, আপডেট, ডিলেট) এর জন্য এবং সিপ্যানেল ব্যবহার করা হয় আপনার হোস্টিং এর সম্পূর্ন ম্যানেজ করার জন্য। যেকোনো একটির অ্যাক্সেসের অনুপস্থিতি(স্পেশালি, সিপ্যানেল) আপনাকে অপ্রত্যাশিত সমস্যার মধ্যে ফেলে দিবে। তাই, হোস্টিং কেনার সময় অবশ্যই এই ২টি অ্যাক্সেস পাবেন, এমনটা কনফার্ম হবার পরই পেমেন্ট প্রসেস করবেন।

৫। এসএসএল সার্টিফিকেটঃ

বর্তমান অনলাইন ব্যবসায়ের জগতে কাস্টমারের বিশ্বাস অর্জন করা খুবই কঠিন একটি কাজ। আপনি চাইলেই বিশ্বাস অর্জন করতে পারবেন না। ভাল কাস্টমার সাপোর্ট, ব্যবহার, অর্থনৈতিক লেনদেনে স্বচ্ছতাসহ আরও অনেক কিছুর ওপর ভিত্তি করে কাস্টমারের বিশ্বাস অর্জন করা যায়।

বর্তমানে ইকমার্স ব্যবসায়ের যুগে আরও একটি বিষয়গুরুপ্তপূর্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেটি হল ইনফর্মেশনের নিরাপত্তা। আপনার কাস্ট্মার তার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ডেবিট’/ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দিয়ে অনালাইনে আপনার ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করলেন, সেটি যেনও কোনভাবেই হ্যাকার, কালোবাজারিদের হাতে না যায়, সেইদিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। ওয়েবসাইট থেকে যেনও এই নিরাপত্তা বিস্ময়টি অ্যাক্টিভ করা থাকে, সেটারই নাম হচ্ছে “এসএসএল / SSL”।

SSL এর পূর্ন নাম হচ্ছে Secure Sockets Layer, এই ফিচারটি হোস্টিং-এর সাথে ইদানিং ফ্রিতেই পাওয়া যায়। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনার উচিৎ হবে, অবশ্যই এই ফিচারটি আছে এমন হোস্টিং সিলেক্ট করা। এসএসএল কিভাবে কাজ করে, এই সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন এই আর্টিকেলেঃ https://www.digicert.com/ssl/

৬। ব্যাকআপ/রিস্টোরঃ

হোস্টিং নিয়ে আমার পূর্বের আর্টিকেলে বলেছিলাম, ব্যাকআপ এবং রিষ্টোর ফিচারটি খুবই গুরুপ্তপূর্ন যেকোনো ওয়েবসাইটের জন্য। তাই এই ফিচার হোস্টিং-এ থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু, আমাদের দেশে যারা সস্তায় হোস্টিং সেল করেন, এই ফিচারটির কথা কখনই মাথায় রাখেন না। তাই, আপনার ব্যবসায়ের ওয়েবসাইটটি কোথায় হোস্ট করছেন, এই বিষয়ে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। শুধু দামের দিকে খেয়াল করবেন না কখনই বা কম দামে সার্ভিস পাচ্ছেন, ভেবেই দৌড় দিবে না। এতে হিতেবিপরীত সিচুয়েশনে পরার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেশি।

৭। সিকিউরিটিঃ

একটা হোস্টিং সার্ভারকে অনেক ভাবেই সিকিউর করতে হয়। আসলে সার্ভার অ্যাডমিন পর্যায়ে কাজ না করলে ঐসব ব্যাপার জানা সম্ভব না। তবে, আপনি যেহেতু ওয়েবসাইট হোস্ট করবেন, তাই ২টি বিষয়ে সতর্ক থাকবেন শুরুতেই, ক) এসএসএল সাপোর্ট করে কিনা, খ) সার্ভার টি জেন (XEN) সার্ভার কিনা। OpenVZ টাইপ হোস্টিং সার্ভার মার্কেটে পাওয়া যায়, যেগুলো দামে সস্তা এবং সার্ভিস কোয়ালিটি অনেক নিম্নমানের। এমনকি ছোটখাটো জ্ঞানসম্পন্ন হ্যাকাররাও আপনার ওয়েবসাইটে নিমিষেই ডাউন করে দিতে পারবেন বা ওয়েবসাইটের অ্যাক্সেস নিয়ে আপনাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে পারে। তাই, সিকিউরিটি নিশ্চিত করার জন্য, কম দামের বিজ্ঞাপন দেখা মাত্রই সেটা নিয়ে নিবেন না, বরং নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে বিবেচনা করে তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন।

৮। সাপোর্ট সিস্টেমঃ

মনে করেন, আপনার সিপ্যানেলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন বা অন্য কোন কারণে সিপ্যানেলে লগইন করতে পাচ্ছেন না। এমতাবস্থায় কি করবেন? অবশ্যই হোস্টিং প্রোভাইডারকে জানাতে হবে তাদের সাপোর্ট পোর্টালে/ইমেইলে। আপনি জানলেন বিস্তারিতভাবেই, কিন্তু ঘণ্টার পর ঘন্টা অপেক্ষার পরও কোন উত্তর পেলেন না। এদিকে আপনার জরুরি কাজ সমাধান না হবার কারণে আপনিও বিপদে পড়ে আছেন।

আসলে ব্যাপারটি অপ্রত্যাশিত, আপনি বুঝেও উঠতে পারবেন না, আপনাকে কে কিভাবে সাপোর্ট দিবে। অনেকেই সাপোর্ট পোর্টাল ওপেন করে বসে থাকেন, কিন্তু কাস্টমারকে সাপোর্ট দেয়ার সময় নানান অজুহাত দেন। আবার অনেকেই শুধু ইমেইল করা মাত্রই কুইক রেস্পন্স করেন। এখানে বলে রাখা ভাল, আপনি কখনই এটা ভাব্বেন না যে, বড় বড় কম্পানি যারা চালায়, তারাই শুধু ভাল সাপোর্ট দেয়। এটা সম্পূর্ন ভুল ধারনা। সাপোর্ট তারাই দেয়, যারা হোস্টিং নিয়ে জ্ঞান রাখেন, ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন এবং নিজেদের বিজনেসে সততা বজায় রাখেন।

আপনি যদি বিচক্ষণ হয়ে থাকেন, হোস্টিং কেনার আগে ফোন বা লাইভ সাপোর্টে কথা বলে দেখেন, একবার কথা বললেই বুঝে যাবেন প্রোভাইডের সাপোর্ট সিস্টেম সম্পর্কে। তবে হ্যাঁ, কখনই কাউকে আন্ডারইস্টিমেট করবেন। কারণ, আপনি যার থেকে খারাপ সাপোর্ট পাচ্ছেন দুর্ভাগ্যক্রমে, অন্য ১০ জন হয়তো সুপার ডুপার সার্ভিস পাচ্ছে।

সম্পূর্ন ব্যাপারটাই আপেক্ষিক, তাই সময় নিয়ে এই বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করুন।

৯। প্যাকেজ প্রাইসঃ

হোস্টিং প্যাকেজের প্রাইস দেখেও হোস্টিং কোয়ালিটি সম্পর্কে জানা যায়। খেয়াল করলেই দেখবেন, আমাদের দেশে ইদানিং ঘরে ঘরে হোস্টিং ব্যবসা চালু হয়ে গেছে। আপনি ১ বছর আগে নামও শুনেন নাই, কিন্তু তাদের সাইটে বা ফেসবুকে লিখা দেশের “শীর্ষস্থানীয়, বেস্ট, একমাত্র” এইসব ট্যাগ ব্যবহার করে চটকদার বিজ্ঞাপনের ভাষা দিয়ে নিম্নমানের সার্ভিস দিয়ে হোস্টিং সেল করে যাচ্ছে। আর আমাদের মধ্যে অনেকেই সেইসব বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হয়ে নিজেদের টাকা এবং সময় নষ্ট করার পাশাপাশি হয়রানির স্বীকার হচ্ছে।

একটা ব্যাপার সবসময় মনে রাখা ভাল, “ ‘জিনিস’ যেটা ভাল, দাম তার একটু বেশি”। আশা করি আর বুঝিয়ে বলতে হবে না।

১০। পেমেন্ট মেথডঃ

পেমেন্ট মেথড নিয়ে আমরা বাংলাদেশীরা সবসময় ঝামেলায় থাকি। বিশেষ করে যখন ইন্টারন্যাশনালি কোন লেনদেন করতে হয়, যাদের পেপাল, মাস্টার কার্ড আছে তারা বাহিরে থেকেও হোস্টিং কিনতে পারেন। তবে, বাহিরের প্রোভাইডার মানেই ভাল হবে, এমনটা ভাবা বোকামি হবে। আপনি যেভাবেই পে করেন না কেনও, তারা আপনার জন্য বিপদজনক হবে। সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, দেশের মধ্যে হতে যারা ভাল সাপোর্ট দিচ্ছে, আমিও হোস্টিং প্রোভাইড করছি, তাদের থেকে নেয়া। এতে করে বিকাশ, রকেট, নগদ, ব্যাংক ট্র্যান্সফারের মাধ্যমেই হোস্টিং কিনে নিতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। এমনকি অনেকে পেপাল, মাস্টার কার্ডে ডলার পেমেন্টও এ্যাকসেপ্ট করেন।

তাই, খেয়াল রাখবেন আপনি সহজে পেমেন্ট করতে পারছেন, এমন কোথাও থেকে হোস্টিং নেয়া। কারণ, পরবর্তীতে রিনিউয়ালে আরও সমসায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

হোস্টিং যেহেতু আপনার ইকমার্স বিজনেসের দ্বিতীয় পদক্ষেপ, তাই আমার অভিজ্ঞতা থেকে হোস্টিং কেনার আগে যে সতর্কতা বা সাবধানতাগুলো অবলম্বন করতে হয়, সেগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে নিজেদের ডোমেইন কেনার পাশাপাশি হোস্টিং কেনার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন সহায়তা করবে।

আপনার উদ্যোগ/ব্যবসায়ের জন্য কি ডোমেইন হোস্টিং কিনেছেন? না কিনে থাকলে এখানে থেকে ডোমেইন নাম চেক করে দেখুন সেটি ফাঁকা আছে কিনা। ফাঁকা থাকলে কিনে ফেলুন দ্রুতই। আর এখানে থেকে হোস্টিং কিনে ফেলুন। ডিস্কাউন্ট পেতে কমেন্ট করুণ। 🙂

একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে বিভিন্ন ক্লায়েন্টকে ডোমেইন হোস্টিং রিলেটেড সার্ভিস দিতে গিয়ে দেখেছি, নিজের বিজনেসের নামে ডোমেইন কিনে থাকলেও হোস্টিং থাকার উপকারিতা বা সুবিধা অনেকেই জানেন না। শুধু নিতে হবে, তাই ডোমেইন নিয়ে রেখে দেন। হোস্টিং যেহেতু আপনার ইকমার্স বিজনেসের দ্বিতীয় ধাপ, তাই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই এই লিখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। কারও উপকার হলে আমার ভালো লাগবে।

আশা করি হোস্টিং-এর ব্যাপারে আপনাদের ধারণা এখন অনেকটাই ক্লিয়ার। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

Series Navigation<< ইকমার্স বিজনেস ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিংঃ জেনে নিন ১০টি সুবিধা/উপকারিতা!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.